চাকুরি বিধামালাসহ বিভিন্ন দাবিতে শিক্ষক-চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের টানা আন্দোলনের নবম দিনেও কার্যত অচল ছিলো বেসরকারি চট্টগ...
চাকুরি বিধামালাসহ বিভিন্ন দাবিতে শিক্ষক-চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের টানা আন্দোলনের নবম দিনেও কার্যত অচল ছিলো বেসরকারি চট্টগ্রাম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ইউএসটিসি)।
বৃহষ্পতিবার সকাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন ক্লাস-পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করে শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা।
আন্দোলন চলাকালে এছাড়াও সকালে ইউএসটিসির সামনের জাকির হোসেন সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে আন্দোলনকারিরা।
আন্দোলনকারি সমন্বয় পরিষদের সদস্য সচিব আনোয়ারুল ইসলাম বাপ্পী বাংলানিউজকে জানান, বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি উদ্ধুত সমস্যা নিরসনে জরুরী সিন্ডিকেট আহ্বান করার পরও বৈঠক অনুষ্ঠিত না হওয়ায় আন্দোলনকারীরা সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করেছে।
“বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি ডা. রেজাউল করিম বৃহষ্পতিবার দুপুর ১২টায় জরুরী সিন্ডিকেট ডেকেছিলেন। কিন্তু কেউ তার কথায় সায় দেয়নি। রাষ্ট্রপতির অনুমোদন ছাড়া অবৈধভাবে ভিসি নিয়োগ হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।”
সিন্ডিকেট সভা প্রসঙ্গে ইউএসটিসি ভিসির সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। তবে, বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রগুলো জানিয়েছে, আন্দোলনকারিরা জোর করে বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যকে সিন্ডিকেট আহ্বান করতে বাধ্য করেছিলেন।
দুপুর একটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাওলানা ভাসানী অডিটোরিয়ামে আন্দোলনকারিদের এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
প্রফেসর ডা. কাজী রফিকুল হকের সভাপতিত্বে এবং আন্দোলনকারী সমন্বয় পরিষদের সদস্য সচিব আনোয়ারুল ইসলাম বাপ্পীর সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য প্রফেসর ডা. এ এইচ এম ইছ্হাক চৌধুরী, প্রফেসর ডা: দিদারুল আলম, প্রফেসর ডা: প্রকাশ কুমার চৌধুরী, প্রফেসর ছৈয়দ শহীদুল্লাহ, ডা: মোহাম্মদ আলী, ফার্মেসী বিভাগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ড. কিশোর মজুমদার, ডা. আবদুল আহাদ মোহাম্মদ রায়হান উদ্দিন, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের সহযোগী অধ্যাপক প্রকৌশলী ড. মোজাম্মেল হক, এফএসইটি’র ভারপ্রাপ্ত ডিন মো. রেজুয়ান করিম, ডা. এস এম মাহবুবুল কদির, ডা. কামাল উদ্দীন, সহকারী অধ্যাপক হাবিবুল্লাহ, ডা. অমিত বড়ুয়া প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, ‘ট্রাস্টি বোর্ড নিযুক্ত ভিসি জরুরী সিন্ডিকেট সভা আহবান করে নিজে ক্যাম্পাসে আসেননি। তাঁর এ আচরণ প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি যেমন চরমভাবে ক্ষুন্ন করেছে। তার অনুপস্থিতি ইউএসটিসি’র সর্বস্তরের এমপ্লয়ী ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা।
বৃহষ্পতিবার সকাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন ক্লাস-পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করে শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা।
আন্দোলন চলাকালে এছাড়াও সকালে ইউএসটিসির সামনের জাকির হোসেন সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে আন্দোলনকারিরা।
আন্দোলনকারি সমন্বয় পরিষদের সদস্য সচিব আনোয়ারুল ইসলাম বাপ্পী বাংলানিউজকে জানান, বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি উদ্ধুত সমস্যা নিরসনে জরুরী সিন্ডিকেট আহ্বান করার পরও বৈঠক অনুষ্ঠিত না হওয়ায় আন্দোলনকারীরা সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করেছে।
“বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি ডা. রেজাউল করিম বৃহষ্পতিবার দুপুর ১২টায় জরুরী সিন্ডিকেট ডেকেছিলেন। কিন্তু কেউ তার কথায় সায় দেয়নি। রাষ্ট্রপতির অনুমোদন ছাড়া অবৈধভাবে ভিসি নিয়োগ হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।”
সিন্ডিকেট সভা প্রসঙ্গে ইউএসটিসি ভিসির সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। তবে, বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রগুলো জানিয়েছে, আন্দোলনকারিরা জোর করে বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যকে সিন্ডিকেট আহ্বান করতে বাধ্য করেছিলেন।
দুপুর একটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাওলানা ভাসানী অডিটোরিয়ামে আন্দোলনকারিদের এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
প্রফেসর ডা. কাজী রফিকুল হকের সভাপতিত্বে এবং আন্দোলনকারী সমন্বয় পরিষদের সদস্য সচিব আনোয়ারুল ইসলাম বাপ্পীর সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য প্রফেসর ডা. এ এইচ এম ইছ্হাক চৌধুরী, প্রফেসর ডা: দিদারুল আলম, প্রফেসর ডা: প্রকাশ কুমার চৌধুরী, প্রফেসর ছৈয়দ শহীদুল্লাহ, ডা: মোহাম্মদ আলী, ফার্মেসী বিভাগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ড. কিশোর মজুমদার, ডা. আবদুল আহাদ মোহাম্মদ রায়হান উদ্দিন, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের সহযোগী অধ্যাপক প্রকৌশলী ড. মোজাম্মেল হক, এফএসইটি’র ভারপ্রাপ্ত ডিন মো. রেজুয়ান করিম, ডা. এস এম মাহবুবুল কদির, ডা. কামাল উদ্দীন, সহকারী অধ্যাপক হাবিবুল্লাহ, ডা. অমিত বড়ুয়া প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, ‘ট্রাস্টি বোর্ড নিযুক্ত ভিসি জরুরী সিন্ডিকেট সভা আহবান করে নিজে ক্যাম্পাসে আসেননি। তাঁর এ আচরণ প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি যেমন চরমভাবে ক্ষুন্ন করেছে। তার অনুপস্থিতি ইউএসটিসি’র সর্বস্তরের এমপ্লয়ী ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা।