কেউ নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দিলে ,প্রশ্ন করা যায় কোন মেডিক্যাল থেকে পাশ করেছেন? উত্তরে মেডিক্যালের নাম না এলে বোঝা যায় তিনি আসলে "কোয়াক চ...
কেউ নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দিলে ,প্রশ্ন করা যায় কোন মেডিক্যাল থেকে পাশ করেছেন?
উত্তরে মেডিক্যালের নাম না এলে বোঝা যায় তিনি আসলে "কোয়াক চিকিৎসক"।
কিন্তু যারা "সাংবাদিক" বলে নিজেদের পরিচয় দেন তারা আসলে কে?
কাকে "সাংবাদিক" বলা যায়?
আমার ৬ বছরের সরকারী চাকুরীতে যখন ই প্রশ্ন করেছি "আপনি কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েশন করেছেন ?" উত্তরে শীতল চাহুনী ছাড়া আর কিছুই পাইনি। আর সেটা প্রত্যাশা করিনি কখনো। তেজদীপ্ত "সাংবাদিক" কে এক প্রশ্নেই কুপোকাত করে নির্মল আনন্দ অনুভব করতাম তখন। অর্থ্যাৎ বাংলাদেশে যারা প্রতিদিন নিজেদেরকে সাংবাদিক পরিচয় দেন তারা আসলে "কোয়াক সাংবাদিক"। এ ধরণের "কোয়াক সাংবাদিক" প্রকৃতপক্ষে সংবাদ/তথ্য সংগ্রাহক,স্থানীয় প্রতিনিধি, লোকাল টাউট , ক্যামেরাম্যান, রিপোর্টার, ইত্যাদি। একজন "কোয়াক সাংবাদিক" বড়জোর দ্বিতীয় শ্রেণীর হবেন। আপাতত তাদের উদ্বিগ্ন মনের প্রদাহ মেটাতে হাস্পাতালের তথ্য ডেস্ক, হিউমেন রিলেশন কর্মী, অফিস সহকারীগণ ই যথেষ্ট।
ভর্তি হতে শুরু করে ছুটি পর্যন্ত পুরো বিষয়টা সম্পর্কে নিয়মিত তথ্য প্রদানের বিষয়টা খুবই গুরুত্বপূর্ন। যোগাযোগ দক্ষতা বা "COMMUNICATION SKILL"এর ক্ষেত্রে আমাদের(চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী) বরাবরই ঘাটতি রয়ে গেছে। কাজেই এক্ষেত্রে আমাদের নিজস্ব স্কিল ডেভেলাপের ব্যপার ও আছে। তথ্য সরবরাহ আরো কিভাবে কার্যকরীভাবে করা যায় সে বিষয়ে কর্তৃপক্ষের প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত খুব ই গুরুত্বপূর্ন। মন্ত্রনালয়/সচিবালয়/অধিদপ্তরে গবেষণা সেলে কি গবেষণা হয় জানিনা। তবে বাংলাদেশের উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, সদর হাসপাতাল, মেডিক্যাল হাসপাতাল, জাতীয় ইনিস্টিটিউট গুলো থেকে কর্মকর্তা, কর্মচারী, রোগী, পরিচর্যাকারীদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে পুরো বিষয়টি খুব সহজেই সমাধান করা যায় ।
লিখেছেন - ডাঃ সালেহ উদ্দিন সুমন
উত্তরে মেডিক্যালের নাম না এলে বোঝা যায় তিনি আসলে "কোয়াক চিকিৎসক"।
কিন্তু যারা "সাংবাদিক" বলে নিজেদের পরিচয় দেন তারা আসলে কে?
কাকে "সাংবাদিক" বলা যায়?
আমার ৬ বছরের সরকারী চাকুরীতে যখন ই প্রশ্ন করেছি "আপনি কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েশন করেছেন ?" উত্তরে শীতল চাহুনী ছাড়া আর কিছুই পাইনি। আর সেটা প্রত্যাশা করিনি কখনো। তেজদীপ্ত "সাংবাদিক" কে এক প্রশ্নেই কুপোকাত করে নির্মল আনন্দ অনুভব করতাম তখন। অর্থ্যাৎ বাংলাদেশে যারা প্রতিদিন নিজেদেরকে সাংবাদিক পরিচয় দেন তারা আসলে "কোয়াক সাংবাদিক"। এ ধরণের "কোয়াক সাংবাদিক" প্রকৃতপক্ষে সংবাদ/তথ্য সংগ্রাহক,স্থানীয় প্রতিনিধি, লোকাল টাউট , ক্যামেরাম্যান, রিপোর্টার, ইত্যাদি। একজন "কোয়াক সাংবাদিক" বড়জোর দ্বিতীয় শ্রেণীর হবেন। আপাতত তাদের উদ্বিগ্ন মনের প্রদাহ মেটাতে হাস্পাতালের তথ্য ডেস্ক, হিউমেন রিলেশন কর্মী, অফিস সহকারীগণ ই যথেষ্ট।
ভর্তি হতে শুরু করে ছুটি পর্যন্ত পুরো বিষয়টা সম্পর্কে নিয়মিত তথ্য প্রদানের বিষয়টা খুবই গুরুত্বপূর্ন। যোগাযোগ দক্ষতা বা "COMMUNICATION SKILL"এর ক্ষেত্রে আমাদের(চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী) বরাবরই ঘাটতি রয়ে গেছে। কাজেই এক্ষেত্রে আমাদের নিজস্ব স্কিল ডেভেলাপের ব্যপার ও আছে। তথ্য সরবরাহ আরো কিভাবে কার্যকরীভাবে করা যায় সে বিষয়ে কর্তৃপক্ষের প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত খুব ই গুরুত্বপূর্ন। মন্ত্রনালয়/সচিবালয়/অধিদপ্তরে গবেষণা সেলে কি গবেষণা হয় জানিনা। তবে বাংলাদেশের উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, সদর হাসপাতাল, মেডিক্যাল হাসপাতাল, জাতীয় ইনিস্টিটিউট গুলো থেকে কর্মকর্তা, কর্মচারী, রোগী, পরিচর্যাকারীদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে পুরো বিষয়টি খুব সহজেই সমাধান করা যায় ।
লিখেছেন - ডাঃ সালেহ উদ্দিন সুমন