গর্ভবতীরা যদি ঘুমের মধ্যে নাক ডাকেন, তবে তা বিপদ ডেকে আনতে পারে তার গর্ভস্থ সন্তানের, চমকে দেওয়ার মতো এই তথ্য মিলেছে মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ে...
গর্ভবতীরা যদি ঘুমের মধ্যে নাক ডাকেন, তবে তা বিপদ ডেকে আনতে পারে তার গর্ভস্থ সন্তানের, চমকে দেওয়ার মতো এই তথ্য মিলেছে মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সমীক্ষায়৷ গবেষকদের দাবি, যে গর্ভবতী মহিলারা সপ্তাহে কমপক্ষে তিন রাত্রি নাক ডাকেন, তাদের সন্তানের ওজন অন্যান্য মহিলাদের সন্তানের তুলনায় অনেকটাই কম হয়৷
মায়েদের নাক ডাকার প্রভাব কী ভাবে গর্ভস্থ শিশুর উপর পড়তে পারে তা জানার ক্ষেত্রে এত বড় ধরনের সমীক্ষার উদ্যোগ এই প্রথম৷ যে সমস্ত মহিলারা একই সময় গর্ভবতী হয়েছেন, এমন বেশ কয়েক জন মহিলার উপর প্রসবের সময় পর্যন্ত সমীক্ষা চালানো হয়েছিল৷ তাতে জানা গিয়েছে, যে মহিলারা গর্ভাবস্থার আগে এবং পরে নাক ডাকেন, তাদের মধ্যে অন্তত দুই-তৃতীয়াংশের ক্ষেত্রেই ভূমিষ্ঠ শিশুর ওজন অন্যান্য মহিলাদের সন্তানের তুলনায় অনেকটাই কম হয়৷ শুধু তাই নয়, নর্ম্যাল ডেলিভারির তুলনায় সিজেরিয়ান ডেলিভারিই এমন মহিলাদের সবচেয়ে বেশি পছন্দের৷
সমীক্ষায় প্রকাশ, যে সমস্ত মহিলারা শুধুমাত্র গর্ভাবস্থা চলাকালীন নাক ডাকেন, তারা এক দিকে যেমন সিজেরিয়ান ডেলিভারি বেশি পছন্দ করেন, অন্য দিকে, বহু ক্ষেত্রেই নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে যাওয়ার পরও নর্ম্যাল ডেলিভারি না হওয়ায় তাদের সিজেরিয়ান ডেলিভারি করাতে বাধ্য হন চিকিৎসক৷
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই গবেষকদের দাবি, ঘুমের সময়ে শ্বাসকষ্টের কারণেই মানুষ নাক ডাকতে থাকে৷ এ সব ক্ষেত্রে সাধারণত রাতের দিকে রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা ক্রমশ কমে যায়, যে কারণে নাক ডাকার সমস্যা বাড়তে থাকে৷ সমীক্ষার কথা শুনে আতঙ্কিত হয়ে পড়লেন নাকি? গবেষকরা কিন্ত্ত বলছেন, এ নিয়ে আতঙ্কের বিন্দুমাত্র কারণ নেই৷ ঘুমের মধ্যে শ্বাসের সমস্যা রুখতে আবিষ্কার হয়েছে একটি যন্ত্র (সিপিএপি)৷ এই যন্ত্র ঘুমের সময়ে বায়ুচাপের সমতা বজায় রেখে শ্বাসনালীর পথ খোলা রাখতে সাহায্য করে৷ ফলে ঘুমের মধ্যে শ্বাসের সমস্যা ও নাক ডাকা, দু'টোই এড়ানো যায়৷ তবুও হবু মায়েরা এখন থেকেই সতর্ক হন৷ রাতের বেলা আপনি নাক ডাকেন কি না, সে ব্যাপারে আপনার সঙ্গীকে প্রশ্ন করুন৷ কারণ এর ওপরই নির্ভর করছে আপনার খুদে সোনার ভবিষ্যৎ!
মায়েদের নাক ডাকার প্রভাব কী ভাবে গর্ভস্থ শিশুর উপর পড়তে পারে তা জানার ক্ষেত্রে এত বড় ধরনের সমীক্ষার উদ্যোগ এই প্রথম৷ যে সমস্ত মহিলারা একই সময় গর্ভবতী হয়েছেন, এমন বেশ কয়েক জন মহিলার উপর প্রসবের সময় পর্যন্ত সমীক্ষা চালানো হয়েছিল৷ তাতে জানা গিয়েছে, যে মহিলারা গর্ভাবস্থার আগে এবং পরে নাক ডাকেন, তাদের মধ্যে অন্তত দুই-তৃতীয়াংশের ক্ষেত্রেই ভূমিষ্ঠ শিশুর ওজন অন্যান্য মহিলাদের সন্তানের তুলনায় অনেকটাই কম হয়৷ শুধু তাই নয়, নর্ম্যাল ডেলিভারির তুলনায় সিজেরিয়ান ডেলিভারিই এমন মহিলাদের সবচেয়ে বেশি পছন্দের৷
সমীক্ষায় প্রকাশ, যে সমস্ত মহিলারা শুধুমাত্র গর্ভাবস্থা চলাকালীন নাক ডাকেন, তারা এক দিকে যেমন সিজেরিয়ান ডেলিভারি বেশি পছন্দ করেন, অন্য দিকে, বহু ক্ষেত্রেই নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে যাওয়ার পরও নর্ম্যাল ডেলিভারি না হওয়ায় তাদের সিজেরিয়ান ডেলিভারি করাতে বাধ্য হন চিকিৎসক৷
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই গবেষকদের দাবি, ঘুমের সময়ে শ্বাসকষ্টের কারণেই মানুষ নাক ডাকতে থাকে৷ এ সব ক্ষেত্রে সাধারণত রাতের দিকে রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা ক্রমশ কমে যায়, যে কারণে নাক ডাকার সমস্যা বাড়তে থাকে৷ সমীক্ষার কথা শুনে আতঙ্কিত হয়ে পড়লেন নাকি? গবেষকরা কিন্ত্ত বলছেন, এ নিয়ে আতঙ্কের বিন্দুমাত্র কারণ নেই৷ ঘুমের মধ্যে শ্বাসের সমস্যা রুখতে আবিষ্কার হয়েছে একটি যন্ত্র (সিপিএপি)৷ এই যন্ত্র ঘুমের সময়ে বায়ুচাপের সমতা বজায় রেখে শ্বাসনালীর পথ খোলা রাখতে সাহায্য করে৷ ফলে ঘুমের মধ্যে শ্বাসের সমস্যা ও নাক ডাকা, দু'টোই এড়ানো যায়৷ তবুও হবু মায়েরা এখন থেকেই সতর্ক হন৷ রাতের বেলা আপনি নাক ডাকেন কি না, সে ব্যাপারে আপনার সঙ্গীকে প্রশ্ন করুন৷ কারণ এর ওপরই নির্ভর করছে আপনার খুদে সোনার ভবিষ্যৎ!