মেডিসিনের ‘ভালো’ একজন চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন তাঁর চোখে। সেই স্বপ্নপূরণের পথে এগিয়ে চলেছেন প্রতিনিয়ত রাফিদ আহমেদ। গত বছর জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠি...
মেডিসিনের ‘ভালো’ একজন চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন তাঁর চোখে। সেই স্বপ্নপূরণের পথে এগিয়ে চলেছেন প্রতিনিয়ত রাফিদ আহমেদ। গত বছর জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত এমবিবিএস ফাইনাল পেশাগত পরীক্ষায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন তিনি। শুধু তা-ই নয়, চিকিৎসক হওয়ার জন্য যে তিনটি পেশাগত পরীক্ষায় অংশ নিতে হয়, সে তিনটিতেই প্রথম স্থান অধিকার করেছেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী রাফিদ। বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্নি চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত আছেন।
ছোটবেলায় পড়তেন ঢাকার সেন্ট যোসেফ হাইস্কুলে। পড়াশোনার বাইরেও ছিলেন বিভিন্ন কাজের সঙ্গে। যোসেফাইট ল্যাঙ্গুয়েজ ডেভেলপমেন্ট ক্লাব ও যোসেফাইট ইংলিশ ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতাসদস্য ছিলেন। সদস্য ছিলেন সিন্টিলা সায়েন্স ক্লাবেরও। এরপর পড়েছেন নটর ডেম কলেজে। সেখানে পড়ার সময় সদস্য ছিলেন নটর ডেম সায়েন্স ক্লাব ও নটর ডেম নেচার স্টাডি ক্লাবেরও।
মেডিকেল কলেজসমূহের ভর্তি পরীক্ষায় পঞ্চম স্থান অধিকার করে ভর্তি হন ঢাকা মেডিকেল কলেজে। তারপর শুধু এগিয়ে যাওয়ার গল্প। দ্বিতীয় বর্ষের শেষে অনুষ্ঠিত প্রথম পেশাগত পরীক্ষাতে অ্যানাটমি, ফিজিওলজি ও বায়োকেমিস্ট্রি—এ তিনটি বিষয়ের তিনটিতেই অনার্স নম্বর নিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেন রাফিদ। চতুর্থ বর্ষ শেষে দ্বিতীয় পেশাগত পরীক্ষাতেও প্রথম। মাইক্রোবায়োলজি, ফার্মাকোলজি, প্যাথলজি, ফরেনসিক মেডিসিন ও কমিউনিটি মেডিসিন—এ পাঁচটি বিষয়ের পাঁচটিতেই পেলেন অনার্স নম্বর। মেডিকেলের পঞ্চম বর্ষের পড়াশোনা বেশির ভাগই হাসপাতালের ওয়ার্ডে কাজ করার সঙ্গে জড়িত। দারুণ উপভোগ করতেন সেই সময়টা। পঞ্চম বর্ষ শেষে তৃতীয় ও শেষ পেশাগত পরীক্ষায়ও বরাবরের মতো প্রথম স্থান অধিকার করেছেন তিনি। অনার্স নম্বর পেয়েছেন মেডিসিন, গাইনি ও অবস বিষয়ে। ভবিষ্যতে এফসিপিএস করার ইচ্ছা আছে। স্বপ্ন দেখেন মেডিসিন বিভাগে শিক্ষকতা করার।
পড়াশোনা আর পরীক্ষায় পাওয়া সাফল্যের বাইরে জীবনের পাওয়া বলতে গিয়ে নিজের পরিবারের কথা বললেন ঢাকার মিরপুরের বাসিন্দা রাফিদ। পরিবারে আছেন বাবা, মা ও বড় ভাই। বাবা তোফায়েল আহমেদ ব্যবসায়ী আর মা রওশন জাহান গৃহিণী। একমাত্র বড় ভাই রেফায়াত আহমেদ, একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের কোম্পানির অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার।
বাংলাদেশকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেন অনেক। দেশের স্বার্থে সবাই একসঙ্গে কাজ করবে, এমনটাই প্রত্যাশা রাফিদের।
প্রথম আলো থেকে সংগৃহীত
ছোটবেলায় পড়তেন ঢাকার সেন্ট যোসেফ হাইস্কুলে। পড়াশোনার বাইরেও ছিলেন বিভিন্ন কাজের সঙ্গে। যোসেফাইট ল্যাঙ্গুয়েজ ডেভেলপমেন্ট ক্লাব ও যোসেফাইট ইংলিশ ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতাসদস্য ছিলেন। সদস্য ছিলেন সিন্টিলা সায়েন্স ক্লাবেরও। এরপর পড়েছেন নটর ডেম কলেজে। সেখানে পড়ার সময় সদস্য ছিলেন নটর ডেম সায়েন্স ক্লাব ও নটর ডেম নেচার স্টাডি ক্লাবেরও।
মেডিকেল কলেজসমূহের ভর্তি পরীক্ষায় পঞ্চম স্থান অধিকার করে ভর্তি হন ঢাকা মেডিকেল কলেজে। তারপর শুধু এগিয়ে যাওয়ার গল্প। দ্বিতীয় বর্ষের শেষে অনুষ্ঠিত প্রথম পেশাগত পরীক্ষাতে অ্যানাটমি, ফিজিওলজি ও বায়োকেমিস্ট্রি—এ তিনটি বিষয়ের তিনটিতেই অনার্স নম্বর নিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেন রাফিদ। চতুর্থ বর্ষ শেষে দ্বিতীয় পেশাগত পরীক্ষাতেও প্রথম। মাইক্রোবায়োলজি, ফার্মাকোলজি, প্যাথলজি, ফরেনসিক মেডিসিন ও কমিউনিটি মেডিসিন—এ পাঁচটি বিষয়ের পাঁচটিতেই পেলেন অনার্স নম্বর। মেডিকেলের পঞ্চম বর্ষের পড়াশোনা বেশির ভাগই হাসপাতালের ওয়ার্ডে কাজ করার সঙ্গে জড়িত। দারুণ উপভোগ করতেন সেই সময়টা। পঞ্চম বর্ষ শেষে তৃতীয় ও শেষ পেশাগত পরীক্ষায়ও বরাবরের মতো প্রথম স্থান অধিকার করেছেন তিনি। অনার্স নম্বর পেয়েছেন মেডিসিন, গাইনি ও অবস বিষয়ে। ভবিষ্যতে এফসিপিএস করার ইচ্ছা আছে। স্বপ্ন দেখেন মেডিসিন বিভাগে শিক্ষকতা করার।
পড়াশোনা আর পরীক্ষায় পাওয়া সাফল্যের বাইরে জীবনের পাওয়া বলতে গিয়ে নিজের পরিবারের কথা বললেন ঢাকার মিরপুরের বাসিন্দা রাফিদ। পরিবারে আছেন বাবা, মা ও বড় ভাই। বাবা তোফায়েল আহমেদ ব্যবসায়ী আর মা রওশন জাহান গৃহিণী। একমাত্র বড় ভাই রেফায়াত আহমেদ, একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের কোম্পানির অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার।
বাংলাদেশকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেন অনেক। দেশের স্বার্থে সবাই একসঙ্গে কাজ করবে, এমনটাই প্রত্যাশা রাফিদের।
প্রথম আলো থেকে সংগৃহীত