"আর কত গুরু! ! ! সেই আইটেম দিয়ে শুরু! ! !... মেডিকেলের পরীক্ষা জীবন শুরু হয় 'আইটেম' নামক গ্রুপ ভাইভা/একক (Rare) ভাইভার ম...
"আর কত গুরু! ! ! সেই আইটেম দিয়ে শুরু! ! !...
মেডিকেলের পরীক্ষা জীবন শুরু হয় 'আইটেম' নামক গ্রুপ ভাইভা/একক (Rare) ভাইভার মাধ্যমে।
তারপর কার্ড,টার্ম,ব্লক ফাইনাল এবং প্রফ নামক প্রতিটি পরীক্ষাতে ভাইভা কমন।
অপরদিকে,Written পরীক্ষার সূচনা ঘটে Terminology'র Written পরীক্ষার মাধ্যমে।
যদিও সবগুলো মেডিকেলে Terminology পরীক্ষা নেয়া হয় না।
উপরোক্ত সব পরীক্ষা (কার্ড,টার্ম,প্রফ) ও ফাইনাল অ্যাসেসমেন্ট পরীক্ষাতেও Written দিতে হয়।
এছাড়াও OSPE,Surface Marking,Radiology,Long Case,Short Case (প্রফভেদে) নামক অসংখ্য পরীক্ষার সমন্বয়ে মেডিকেল পরীক্ষাব্যবস্থা।
আর পোস্ট-গ্রাজুয়েশনে তো পরীক্ষা ও ফেলের মহোৎসব ঘটে।
এ যেন "পাশের চেয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণই মূখ্য বিষয়"-এর মত অবস্থা...
কথিত আছে,Written এ কেউ ফেল করে না।
তবে এতে কিছু ব্যতিক্রম ঘটে থাকে।
অতএব পড়াশোনার পাশাপাশি প্রতিটি পরীক্ষাতে ফ্রি হিসেবে টেনশান তো থাকেই,মেইনলি ভাইভা পরীক্ষাতে।
আর প্রফের সময় অনেকেই Prof. Syndrome এ ভোগেন,যা বেশ কিছু Sign-Symptoms সমষ্টি...
যার মধ্যে সর্দি-জ্বর,কাশি,ডায়রিয়া,মাথাব্
আর Rare কেস হিসেবে অল্প দুই/এক জনের মস্তিস্ক বিকৃতিও ঘটে।
আশ্চর্য্যজনক কথা হলো,মৃত্যুর আগেরদিন পর্যন্তও পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা লাগতে পারে,যদি মধ্যম বয়সে মৃত্যুর ডাক আসে/সোনার হরিণ দেরিতে ধরা দেয়।
যেহেতু সারাজীবনটাই পরীক্ষার মধ্যে কাটাতে হবে,সুতরাং নিজের উপর Extra-Stress না নেয়াই Better.
মনে রাখবেন,Seriousness ভাল কিন্তু Extra/Ultra-Seriousness ভালোর তুলনায় খারাপই করে বেশি।
সুতরাং Relax থাকুন;ভাল থাকুন...
ABDULLAH ASHIQUE
আব্দুল্লাহ আশিকের সব লেখা পড়তে এখানে ক্লিক করুন