...এই লোক দূর থেকে দেখেই রোগীর ডায়াগনসিস বলে দিতে পারতো ... উপমহাদেশের প্রখ্যাত চিকিৎসক ও রাজনীতিবিদ বিধান চন্দ্র রায়ের নাম অনেকেই শুনেছ...
...এই লোক দূর থেকে দেখেই রোগীর ডায়াগনসিস বলে দিতে পারতো ...
উপমহাদেশের প্রখ্যাত চিকিৎসক ও রাজনীতিবিদ বিধান চন্দ্র রায়ের নাম অনেকেই শুনেছেন। তার নামে অনেক মজার মজার কিছু কথা প্রচলিত আছে। কথা গুলো সত্যি এবং অমৃতসম। প্রথম কথা হলো- এই লোকে Medicine এ MRCP করেছে , কিন্তু surgery তে FRCS করেছে। তাও এই বিশাল দুই ডিগ্রী করতে সময় লাগছে মাত্র ২ বছর ৩ মাস।MRCP পরীক্ষা দেয়ার সময়া তার যে পেশেন্ট ছিল, তা ছিল মিসলস (হাম) এর । কিন্তু প্রডরমাল ফেজে ছিল বলে শরীরে কোনো র্যামশ ছিল না। সে যখন ডায়াগসিস লিখলো- “মিসলস” ।- পরীক্ষক তাকে জিজ্ঞাসা করলো – Rash ছাড়া কি কোনো রোগীকে “মিসলস” বলা যাবে? বিধান রায় উত্তর দিল – স্যার , Rash আগামীকাল উঠবে।
পরীক্ষক শুনে তো অবাক- বললো, ঠিক আছে।
তাহলে আগামীকালই তোমার মার্ক দেয়া হবে। তারপরের দিন রোগীর র্যানশ উঠলো।
সে পাশও করলো সম্মানের সাথে।
মজার বিষয় হলো- এশিয়ার ছাত্র বলে ১৯০৯ সালে ব্রিটিশ রা তারে রয়াল কলেজে নিতে চায় নাই। ৩০ বার আবেদনের পর তাকে রয়ালে পড়ার অনুমতি দেয়া হয়। এই লোকে টানা ১৫ বছর পশ্চিমবঙ্গের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি মহাত্মা গান্ধীর জিগরী দোস্ত ছিলেন। বন্ধুর সাথে তাল মিলাইয়া সাড়া জীবন বিয়া না কইরা চিরকুমার রইছে।
ভারতে বিধান রায়ের জন্মদিনকে জাতীয় ডাক্তার দিবস পালন করে। এই লোক দূর থেকে দেখেই রোগীর ডায়াগনসিস বলে দিতে পারতো। ( এই লোক এই জমানায় থাকলে সব ডায়গনস্টিক সেন্টার গুলা ভাতে মারা যাইতো...।। -লুল)
Courtesy - Dr Sayed Sujon
#DSS_LUL_FACT