বর্তমানে সারা পৃথিবীতে মানুষের গড় আয়ু ৬০ বছর বা কিছু বেশি। কিন্তু এই স্বল্প আয়ুও যদি কোনো কারণে কমে যায়, তাও আবার নিজেদের সৃষ্ট কারণেই তখন ...
বর্তমানে সারা পৃথিবীতে মানুষের গড় আয়ু ৬০ বছর বা কিছু বেশি। কিন্তু এই স্বল্প আয়ুও যদি কোনো কারণে কমে যায়, তাও আবার নিজেদের সৃষ্ট কারণেই তখন অবস্থাটা কেমন দাঁড়ায়? বিশ্বাস হলো না তো? জ্বি, মানবসৃষ্ট এক বায়ুদূষণের কারণেই মাথাপিছু সাড়ে পাঁচ বছর করে আয়ু কমছে মানুষের। হলো না ভাবনার বিষয়?
চীনের উত্তরাঞ্চলে একটি গবেষণার পরিপ্রেক্ষিত গবেষকেরা বলছেন, তীব্র দূষণের কারণে এই অঞ্চলের মানুষের আয়ুর ভাণ্ডার থেকে অন্তত সাড়ে পাঁচ বছর করে হাওয়া হয়ে যাছে। অথচ দূষণ অপেক্ষাকৃত সহনশীল হওয়ার পরেও গড় আয়ু পর্যন্তই বাঁচতে পারছেন না দক্ষিণাঞ্চলের মানুষেরা। তারা আরও বলছেন, উত্তরাঞ্চলের বিষাক্ত বাতাস এই অঞ্চলের মানুষকে খুব দ্রুত স্ট্রোক, হৃদরোগ এবং ক্যানসারের মতো মরণব্যাধিগুলোতে আক্রান্ত করে ফেলছে।
স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বেশ কিছু প্রভাবশালী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পরিচালিত যুগান্তকারী এই গবেষণাটির প্রতিবেদন চীনের জাতীয় বিজ্ঞান অ্যাকাডেমির একটি জার্নালে প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, ১৯৯১ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত ওই অঞ্চলের ৯০টি শহরে অপসৃত প্রতিদিনের ক্ষুদ্রকণার ঘনত্ব নির্ণয় করে দেখা গেছে প্রতিটি বস্তুকণার ঘনত্ব কিউবিক মিটার প্রতি ১৮৪ মাইক্রোগ্রাম, যা স্বাভাবিক ঘনত্বের চাইতে অনেক বেশি; এমনকি চীনের দক্ষিণাঞ্চলের চাইতেও ৫৫ শতাংশ বেশি।
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের চাইতে উত্তরাঞ্চলের মানুষ সাড়ে পাঁচ বছর কম বাঁচে, যার অর্থ দাঁড়ায়-দক্ষিণাঞ্চলের চাইতে উত্তরাঞ্চলের দূষণ তীব্র হওয়ায় এ অঞ্চলের এক একজন মানুষের মোট আয়ু থেকে প্রায় সাড়ে পাঁচ বছর করে গায়েব হয়ে যাচ্ছে।
গবেষকেরা জানিয়েছেন তীব্র বায়দূষণ চীনের হুয়াই নদীর তীরে বসবাসরত ৫০ কোটি মানুষের সমষ্টিগত আয়ু থেকে প্রায় ২৫০ কোটি বছর কেড়ে নেবে। গবেষকদের মতে, এই দু’টি অঞ্চলেই বায়ু দূষণের মাত্রা এত বেশি যে বায়ু দূষণের তারতম্য অনুযায়ী মানুষের আয়ুর তারতম্য যেমন খুঁজে পাওয়া যায় তেমনি এই পদ্ধতি গ্রহণ করেই অন্য অঞ্চলগুলোর মানুষের আয়ু কমার হারও নির্ণয় করা যাবে
চীনের উত্তরাঞ্চলে একটি গবেষণার পরিপ্রেক্ষিত গবেষকেরা বলছেন, তীব্র দূষণের কারণে এই অঞ্চলের মানুষের আয়ুর ভাণ্ডার থেকে অন্তত সাড়ে পাঁচ বছর করে হাওয়া হয়ে যাছে। অথচ দূষণ অপেক্ষাকৃত সহনশীল হওয়ার পরেও গড় আয়ু পর্যন্তই বাঁচতে পারছেন না দক্ষিণাঞ্চলের মানুষেরা। তারা আরও বলছেন, উত্তরাঞ্চলের বিষাক্ত বাতাস এই অঞ্চলের মানুষকে খুব দ্রুত স্ট্রোক, হৃদরোগ এবং ক্যানসারের মতো মরণব্যাধিগুলোতে আক্রান্ত করে ফেলছে।
স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বেশ কিছু প্রভাবশালী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পরিচালিত যুগান্তকারী এই গবেষণাটির প্রতিবেদন চীনের জাতীয় বিজ্ঞান অ্যাকাডেমির একটি জার্নালে প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, ১৯৯১ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত ওই অঞ্চলের ৯০টি শহরে অপসৃত প্রতিদিনের ক্ষুদ্রকণার ঘনত্ব নির্ণয় করে দেখা গেছে প্রতিটি বস্তুকণার ঘনত্ব কিউবিক মিটার প্রতি ১৮৪ মাইক্রোগ্রাম, যা স্বাভাবিক ঘনত্বের চাইতে অনেক বেশি; এমনকি চীনের দক্ষিণাঞ্চলের চাইতেও ৫৫ শতাংশ বেশি।
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের চাইতে উত্তরাঞ্চলের মানুষ সাড়ে পাঁচ বছর কম বাঁচে, যার অর্থ দাঁড়ায়-দক্ষিণাঞ্চলের চাইতে উত্তরাঞ্চলের দূষণ তীব্র হওয়ায় এ অঞ্চলের এক একজন মানুষের মোট আয়ু থেকে প্রায় সাড়ে পাঁচ বছর করে গায়েব হয়ে যাচ্ছে।
গবেষকেরা জানিয়েছেন তীব্র বায়দূষণ চীনের হুয়াই নদীর তীরে বসবাসরত ৫০ কোটি মানুষের সমষ্টিগত আয়ু থেকে প্রায় ২৫০ কোটি বছর কেড়ে নেবে। গবেষকদের মতে, এই দু’টি অঞ্চলেই বায়ু দূষণের মাত্রা এত বেশি যে বায়ু দূষণের তারতম্য অনুযায়ী মানুষের আয়ুর তারতম্য যেমন খুঁজে পাওয়া যায় তেমনি এই পদ্ধতি গ্রহণ করেই অন্য অঞ্চলগুলোর মানুষের আয়ু কমার হারও নির্ণয় করা যাবে
